যে কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিগ্রীদের উপবৃত্তি দেওয়া হয় | National University Stipend
যে কারণে ডিগ্রীদের উপবৃত্তি দেওয়া হয়
অর্থের অভাবে শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বৃত্তি প্রদানের জন্য একটি ‘ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট গঠন করা হয়। এই ফান্ডের মাধ্যেমেই স্নাতক পাস (ডিগ্রি) ও সমমান পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ৭ কলেজ ও ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রীর শিক্ষার্থীদের এ উপবৃত্তি দেওয়া হয়।
ডিগ্রীর শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দেওয়ার প্রথম কারণ হচ্ছে ডিগ্রী কোর্সে ভর্তির হার বৃদ্ধি করা। অনার্স কোর্সের কারণে ডিগ্রি কোর্সের কদর যেমন দিন দিন কমে যাচ্ছে তেমনি কমে যাচ্ছে ভর্তির হার। বাংলাদেশে সরকারি বেসরকারি মিলিয়ে দুই হাজারেরও বেশি কলেজে স্নাতক কোর্স রয়েছে। এর মধ্যে ৯০০+ কলেজে স্নাতক সম্মান মানে অনার্স কোর্স রয়েছে। আর বেশিরভাগ কলেজেই স্নাতক পাস মানে ডিগ্রী কোর্স রয়েছে। এসব কলেজে ভর্তির হার বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে।
দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে স্নাতক সম্মান অনার্সদের তুলনায় স্নাতক পাস ডিগ্রী কোর্সের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দারিদ্রের হার বেশি। অনার্স কলেজগুলোর অবস্থান জেলা উপজেলা পর্যায়ে থাকলেও ডিগ্রী কলেজের অবস্থান গ্রাম অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত। সেসব কলেজের অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা অসচ্ছল। অনেকেই টাকার অভাবে অনার্সে ভর্তি না হয়ে ডিগ্রী কোর্সে ভর্তি হয়। ডিগ্রী কোর্সে দারিদ্রের হার বেশি হওয়ার কারণে ডিগ্রীদের উপবৃত্তি দেওয়া হয়।
২০১২-১৩ অর্থবছরে স্নাতক (পাস) ডিগ্রি ও সমমান পর্যায়ের শুধুমাত্র নারী শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি প্রদান কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। ২০১৩-১৪ অর্থবছর থেকে ছাত্রীদের পাশাপাশি ছাত্রদেরকেও উপবৃত্তি কার্যক্রমে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। শুধুমাত্র যারা প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী, এতিম, অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান, নদীভাঙ্গন কবলিত পরিবারের সন্তান এবং দুস্থ পরিবারের সন্তান তাদের উপবৃত্তি দেওয়া হয়। উপবৃত্তি দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য ছাত্র/ছাত্রী ভর্তির হার বৃদ্ধি, উপার্জন ক্ষমতা বৃদ্ধি, দারিদ্র্য বিমোচন।
অর্থের অভাবে শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বৃত্তি প্রদানের জন্য একটি ‘ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট গঠন করা হয়। এই ফান্ডের মাধ্যেমেই স্নাতক পাস (ডিগ্রি) ও সমমান পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ৭ কলেজ ও ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রীর শিক্ষার্থীদের এ উপবৃত্তি দেওয়া হয়।
ডিগ্রীর শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দেওয়ার প্রথম কারণ হচ্ছে ডিগ্রী কোর্সে ভর্তির হার বৃদ্ধি করা। অনার্স কোর্সের কারণে ডিগ্রি কোর্সের কদর যেমন দিন দিন কমে যাচ্ছে তেমনি কমে যাচ্ছে ভর্তির হার। বাংলাদেশে সরকারি বেসরকারি মিলিয়ে দুই হাজারেরও বেশি কলেজে স্নাতক কোর্স রয়েছে। এর মধ্যে ৯০০+ কলেজে স্নাতক সম্মান মানে অনার্স কোর্স রয়েছে। আর বেশিরভাগ কলেজেই স্নাতক পাস মানে ডিগ্রী কোর্স রয়েছে। এসব কলেজে ভর্তির হার বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে।
National University Stipend |
দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে স্নাতক সম্মান অনার্সদের তুলনায় স্নাতক পাস ডিগ্রী কোর্সের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দারিদ্রের হার বেশি। অনার্স কলেজগুলোর অবস্থান জেলা উপজেলা পর্যায়ে থাকলেও ডিগ্রী কলেজের অবস্থান গ্রাম অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত। সেসব কলেজের অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা অসচ্ছল। অনেকেই টাকার অভাবে অনার্সে ভর্তি না হয়ে ডিগ্রী কোর্সে ভর্তি হয়। ডিগ্রী কোর্সে দারিদ্রের হার বেশি হওয়ার কারণে ডিগ্রীদের উপবৃত্তি দেওয়া হয়।
২০১২-১৩ অর্থবছরে স্নাতক (পাস) ডিগ্রি ও সমমান পর্যায়ের শুধুমাত্র নারী শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি প্রদান কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। ২০১৩-১৪ অর্থবছর থেকে ছাত্রীদের পাশাপাশি ছাত্রদেরকেও উপবৃত্তি কার্যক্রমে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। শুধুমাত্র যারা প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী, এতিম, অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান, নদীভাঙ্গন কবলিত পরিবারের সন্তান এবং দুস্থ পরিবারের সন্তান তাদের উপবৃত্তি দেওয়া হয়। উপবৃত্তি দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য ছাত্র/ছাত্রী ভর্তির হার বৃদ্ধি, উপার্জন ক্ষমতা বৃদ্ধি, দারিদ্র্য বিমোচন।
No comments