Header Ads

  • Breaking News

    আগামী যেকোন চাকরীর পরীক্ষায় এই ৩৭৭টি প্রশ্ন থেকে কমন পাবেন (ইনশাআল্লাহ্)

    ✿➢১) সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর
    ✿➢২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর
    ✿➢৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান
    ✿➢৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে
    ✿➢৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে
    ✿➢৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
    ✿➢৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন
    ✿➢৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি
    ✿➢৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
    ✿➢১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
    ✿➢১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন
    ✿➢১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
    ✿➢১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন
    ✿➢১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে
    ✿➢১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
    ✿➢১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
    ✿➢১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
    ✿➢১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
    ✿➢১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর
    ✿➢২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ
    ✿➢২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)
    ✿➢২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
    ✿➢২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)
    ✿➢২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান
    ✿➢২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ

    Join Our facebook group 

    ✿➢২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
    ✿➢২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ
    ✿➢২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন
    ✿➢২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
    ✿➢৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
    ✿➢৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ
    ✿➢৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
    ✿➢৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
    ✿➢৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
    ✿➢৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে
    ✿➢৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
    ✿➢৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।
    ✿➢৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
    ✿➢৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
    ✿➢৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি
    ✿➢৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
    ✿➢৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
    ✿➢৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
    ✿➢৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
    ✿➢৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
    ✿➢৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
    ✿➢৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
    ✿➢৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
    ✿➢৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
    ✿➢৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
    ✿➢৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন
    ✿➢৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি

    Join Our facebook group


    ✿➢৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে
    ✿➢৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
    ✿➢৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
    ✿➢৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
    ✿➢৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
    ✿➢৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
    ✿➢৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত
    ✿➢৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
    ✿➢৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে
    ✿➢৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি
    ✿➢৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি
    ✿➢৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন
    ✿➢৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা
    ✿➢৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
    ✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
    ✿➢৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
    ✿➢৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
    ✿➢৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস
    ✿➢৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
    ✿➢৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে
    ✿➢৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.
    ✿➢৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
    ✿➢৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
    ✿➢৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
    ✿➢৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
    ✿➢৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি

    Join Our facebook group



    ✿➢৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
    ✿➢৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়
    ✿➢৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।

    ✿➢৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)
    ✿➢৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ
    ✿➢৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
    ✿➢৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
    ✿➢৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
    ✿➢৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি
    ✿➢৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
    ✿➢৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
    ✿➢৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
    ✿➢৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি
    ✿➢৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
    ✿➢৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন
    ✿➢৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
    ✿➢৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি
    ✿➢৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
    ✿➢৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
    ✿➢৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
    ✿➢৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার
    ✿➢১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর

    আরো পড়ুন:-
    নতুন নিয়মে ৩৯ তম স্পেশাল বিসিএস | শুধুমাত্র এমসিকিউ-মৌখিক
    ১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
    ১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
    ১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার
    ১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
    ১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
    ১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
    ১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
    ১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
    ১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ
    ১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম
    ১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি
    (২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)
    ১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%
    ১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %
    ১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জ
    ন)
    ১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন
    ১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
    ১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
    ১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর
    ১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু

    Join Our facebook group


    ১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
    ১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.
    ১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
    ১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
    ১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
    ১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস
    ১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.
    ১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস
    ১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
    ১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট
    ১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক
    ১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে
    ১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.
    মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক
    ১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
    ১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান
    ১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
    ১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
    ১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ
    ১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে
    ১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)
    ১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ
    ১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে
    ১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি
    ১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ
    ১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে
    ১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ
    ১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে
    ১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)
    ১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
    ১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়
    ১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়

    Join Our facebook group


    এরকম আরো গুরত্বপূর্ন সব পোস্ট সাথে সাথে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে দিয়ে রাখুন।
    ১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে
    ১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি
    ১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে
    ১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
    ১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা
    ১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম
    ১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে
    আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
    ১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি
    ১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)
    ১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়
    ১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক
    ১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস
    ১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে
    ১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের
    ভাষা আন্দোলন

    ১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে
    ১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO
    ১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর
    ১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি
    ১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন
    ১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন
    ১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
    ১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)
    ১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান
    ১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের
    ১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে
    ১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর
    ১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে
    ১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা
    ১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে
    ১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসনছিল – ২৩৭ টি
    ১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি
    ১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
    ১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)
    ১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন
    ১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে
    ১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ
    ১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালিঅবাঙ্গা\
    লি দাঙ্গা।
    Job exam suggestions
    Job exam suggestions


    Join Our facebook group


    ১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে
    ১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান
    ১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে
    ১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর
    ১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলাএবং আম্রকানন
    ১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর
    ১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
    ১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
    ১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল
    ১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
    ১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম
    ১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ
    ২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ
    ❍☞২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান
    ❍☞ ২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
    ❍☞২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী
    ❍☞২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী
    ❍☞২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা
    ❍☞২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি
    ❍☞২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
    ❍☞২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)
    ❍☞২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার
    ❍☞২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে
    ❍☞২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি
    ❍☞২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের
    ❍☞২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল
    ❍☞২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ
    ❍☞২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি
    ❍☞২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
    ❍☞২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে
    ❍☞২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন
    ❍☞২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা
    ❍☞২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী
    ❍☞২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা
    ❍☞২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১
    ❍☞২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড
    ❍☞২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন
    ❍☞২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন
    ❍☞২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)
    ❍☞২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর
    ❍☞২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
    ❍☞২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
    ❍☞২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
    ❍☞২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল
    ❍☞২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন
    ❍☞২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
    ❍☞২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
    ❍☞২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে
    ❍☞২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি
    ❍☞২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ
    ❍☞২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন
    ❍☞২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ
    ❍☞২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়
    ❍☞২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ
    ❍☞২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
    ❍☞২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে
    ❍☞২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে

    Join Our facebook group


    ❍☞২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
    ❍☞২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
    ❍☞২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক
    ❍☞২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ
    ❍☞২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন
    ❍☞২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন
    ✺ ২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস
    ✺ ২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
    ✺ ২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
    ✺ ২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি
    ✺ ২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি
    ✺ ২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী
    ✺ ২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট
    ✺ ২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট
    ✺ ২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট
    ✺ ২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট
    ✺ ২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
    ✺ ২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
    ✺ ২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
    ✺ ২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
    ✺ ২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত
    ✺ ২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে
    ✺ ২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের
    ✺ ২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল
    ✺ ২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন
    ✺ ২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
    ✺ ২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে
    ✺ ২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান
    ✺ ২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে
    ✺ ২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর
    ✺ ২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
    ✺ ২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
    ✺ ২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে
    ✺ ২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে
    ✺ ২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর
    ✺ ২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
    ✺ ২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল
    ✺ ২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে
    ✺ ২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে
    ✺ ২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ
    ✺ ২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ
    ✺ ২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে
    ✺ ২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে
    ✺ ২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ
    ✺ ২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর
    ✺ ২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
    ✺ ২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
    ✺ ২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর

    Join Our facebook group


    ✺ ২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)
    ✺ ২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর
    ✺ ২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
    ✺ ২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ
    ✺ ২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান
    ✺ ২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)
    ✺ ২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর
    ✺ ৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল

    ❑➫৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর
    ❑➫৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%
    ❑➫৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%
    ❑➫৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮
    ❑➫৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে
    ❑➫৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়
    ❑➫৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে
    ❑➫৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে
    ❑➫৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি
    ❑➫৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল
    ❑➫৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে
    ❑➫৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে
    ❑➫৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল
    ❑➫৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
    ❑➫৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
    ❑➫৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
    ❑➫৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা
    ❑➫৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)
    ❑➫৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
    ❑➫৩২০) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
    ❑➫৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
    ❑➫৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।
    ❑➫৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
    ❑➫৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
    ❑➫৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
    ❑➫৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
    ❑➫৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
    ❑➫৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে
    ❑➫৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
    ❑➫৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
    ❑➫৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
    ❑➫৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
    ❑➫৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
    ❑➫৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
    ❑➫৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
    ❑➫৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
    ❑➫৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
    ❑➫৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
    ❑➫৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
    ❑➫৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
    ❑➫৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
    ❑➫৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
    ❑➫৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
    ❑➫৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
    ❑➫৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
    ❑➫৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
    ❑➫৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
    ❑➫৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
    ❑➫৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
    ❑➫৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
    ■➢৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
    ■➢৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে

    Join Our facebook group


    ■➢৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
    ■➢৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
    ■➢৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
    ■➢৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
    ■➢৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
    ■➢৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
    ■➢৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
    ■➢৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
    ■➢৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
    ■➢৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
    ■➢৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
    ■➢৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
    ■➢৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
    ■➢৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
    ■➢৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
    ■➢৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
    ■➢৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
    ■➢৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
    ■➢৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে

    ■➢৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
    ■➢৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
    ■➢৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
    ■➢৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
    ■➢৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
    ■➢৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়
    বাংলাদেশের সকল চাকরির সার্কুলার সবার আগে পেতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন
    join


    No comments

    close